Welcome to my blog!

Meet the Author

Ut eleifend tortor aliquet, fringilla nunc non, consectetur magna. Suspendisse potenti.

Looking for something?

Subscribe to this blog!

Receive the latest posts by email. Just enter your email below if you want to subscribe!

Subscribe:
    মন চায়, সব কিছু ছেড়ে-ছুঁড়ে চলে যাই বহু দূরে, না আসি কভু ফিরে অমানবিক এ শহরে। -----মোঃ জসিম উদ্দিন .
স্বল্পমূূল্যে ইউনিক লোগো তৈরি করুন। যোগাযোগ: ০১৬৭১-৬৯৪৪০০

Sunday, April 13, 2014

কবি কাজী নজরুল ইসলাম ll



কাজী নজরুল ইসলাম (মে ২৫, ১৮৯৯ আগস্ট ২৯, ১৯৭৬), বাঙালি কবি, সঙ্গীতজ্ঞ, দার্শনিক, যিনি বাংলা কাব্যে অগ্রগামী ভূমিকার জন্য সর্বাধিক পরিচিত। বাংলা ভাষার অন্যতম সাহিত্যিক, দেশপ্রেমী এবং বাংলাদেশের জাতীয় কবি। পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশ দুই বাংলাতেই তাঁর কবিতা ও গান সমানভাবে সমাদৃত। তাঁর কবিতায় বিদ্রোহী দৃষ্টিভঙ্গির কারণে তাঁকে বিদ্রোহী কবি বলা হয়। তার কবিতার মূল বিষয়বস্তু ছিল মানুষের প্রতি মানুষের অত্যাচার এবং দাসত্বের বিরুদ্ধে সোচ্চার প্রতিবাদ। বাংলা মননে কাজী নজরুল ইসলামের মর্যাদা ও গুরুত্ব অপরিসীম। একাধারে কবি, সাহিত্যিক, সংগীতজ্ঞ, সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ এবং সৈনিক হিসেবে অন্যায় ও অবিচারের বিরুদ্ধে নজরুল সর্বদাই ছিলেন সোচ্চার। তাঁর কবিতা ও গানে এই মনোভাবই প্রতিফলিত হয়েছে। অগ্নিবীণা হাতে তাঁর প্রবেশ, ধূমকেতুর মতো তাঁর প্রকাশ। যেমন লেখাতে বিদ্রোহী, তেমনই জীবনে কাজেই বিদ্রোহী কবি
নজরুল এক দরিদ্র মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার প্রাথমিক শিক্ষা ছিল ধর্মীয়। স্থানীয় এক মসজিদে মুয়াজ্জিন হিসেবে কাজও করেছিলেন। বিভিন্ন থিয়েটার দলের সাথে কাজ করতে যেয়ে তিনি কবিতা, নাটক
এবং সাহিত্য সম্বন্ধে জ্ঞান লাভ করেন। ভারতীয় সেনাবাহিনীতে কিছুদিন কাজ করার পর তিনি সাংবাদিকতাকে পেশা হিসেবে বেছে নেন। এসময় তিনি কলকাতাতেই থাকতেন। এসময় তিনি ব্রিটিশ রাজের বিরুদ্ধে প্রত্যক্ষ সংগ্রামে অবতীর্ণ হন। প্রকাশ করেন বিদ্রোহী এবং ভাঙার গানের মত কবিতা; ধূমকেতুর মত সাময়িকী। জেলে বন্দী হলে পর লিখেন রাজবন্দীর জবানবন্দী। এই সব সাহিত্যকর্মে সাম্রাজ্যবাদের বিরোধিতা ছিল সুস্পষ্ট। ধার্মিক মুসলিম সমাজ এবং অবহেলিত ভারতীয় জনগণের সাথে তার বিশেষ সম্পর্ক ছিল। তার সাহিত্যকর্মে প্রাধান্য পেয়েছে ভালবাসা, মুক্তি এবং বিদ্রোহ। ধর্মীয় লিঙ্গভেদের বিরুদ্ধেও তিনি লিখেছেন। ছোট গল্প, উপন্যাস, নাটক লিখলেও তিনি মূলত কবি হিসেবেই বেশি পরিচিত। বাংলা কাব্য তিনি এক নতুন ধারার জন্ম দেন। এটি হল ইসলামী সঙ্গীত তথা গজল। নজরুল প্রায় ৩০০০ গান রচনা এবং সুর করেছেন যেগুলো এখন নজরুল সঙ্গীত বা নজরুল গীতিনামে পরিচিত এবং বিশেষ জনপ্রিয়। মধ্যবয়সে তিনি পিক‌স ডিজিজে আক্রান্ত হন। এর ফলে দীর্ঘদিন তাকে সাহিত্যকর্ম থেকে বিচ্ছিন্ন থাকতে হয়। একই সাথে মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেন। বাংলাদেশ সরকারের আমন্ত্রণে ১৯৭২ সালে তিনি সপরিবারে ঢাকা আসেন। এসময় তাকে বাংলাদেশের জাতীয়তা প্রদান করা হয়। এখানেই তিনি মৃত্যুবরণ করেন। (বাংলা উইকিপিডিয়া থেকে সংগৃহীত )

0 comments:

Post a Comment

কিছু কথা

নতুন লেখক/লেখিকাদের লেখা প্রকাশের একটা মাধ্যম তৈরীর উদ্দেশ্য নিয়ে এই সাইটটির কাজে হাত দেই। অনেক নতুন মুখের সমাবেশে মুখোরিত এই সাইটটি আরও বিস্তিৃতি লাভ করবে, আরও অনেককে লেখা প্রকাশের সুযোগ করে দিতে পারবো এই উদ্দেশ্য নিয়েই কাজ করে চলেছি ।

আন্তর্জালে হাতেগুনা কয়েকটি ওয়েব সাইট এবং কিছু ফেইসবুক পাতা ছাড়া এখনো তেমন কোনো উল্লেখযোগ্য মাধ্যম তৈরী হয়নি লেখা প্রকাশের জন্য।

যদি কেউ তার নিজের লেখা কবিতা, গান প্রকাশে ইচ্ছুক হন তাহলে লিখাগুলো এই ইমেইল এ পাঠিয়ে দিন----- bicoronblogspotcom@gmail.com

আমাদের লক্ষ্য নতুন লেখক/লেখিকাদের লেখা প্রকাশের এই মাধ্যমটিকে আরো শক্তিশালী করে তোলা। আপনাদের সহযোগিতা কাম্য এই প্রয়াসে।

ধন্যবাদান্তে--বিচরণ