Welcome to my blog!

Meet the Author

Ut eleifend tortor aliquet, fringilla nunc non, consectetur magna. Suspendisse potenti.

Looking for something?

Subscribe to this blog!

Receive the latest posts by email. Just enter your email below if you want to subscribe!

Subscribe:
    মন চায়, সব কিছু ছেড়ে-ছুঁড়ে চলে যাই বহু দূরে, না আসি কভু ফিরে অমানবিক এ শহরে। -----মোঃ জসিম উদ্দিন .
স্বল্পমূূল্যে ইউনিক লোগো তৈরি করুন। যোগাযোগ: ০১৬৭১-৬৯৪৪০০

Saturday, April 19, 2014

রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ll




 লেখক পরিচিতি

রুদ্র মুহাম্মদ শহিদুল্লাহ (জন্ম: ১৯৫৬ সালের ১৬ অক্টোবর, মৃত্যু: ১৯৯১ সালের ২১ জুন) একজন প্রয়াত বাংলাদেশী কবি ও গীতিকার যিনি " প্রতিবাদী রোমান্টিক" হিসাবে খ্যাত। আশির দশকে কবিকণ্ঠে কবিতা পাঠে যে কজন কবি বাংলাদেশী শ্রোতাদের কাছে প্রিয় হয়ে ওঠেন তিনি তাদের অন্যতম। তার জনপ্রিয় কবিতার মধ্যে অন্যতম "যে মাঠ থেকে এসেছিল স্বাধীনতার ডাক, সে মাঠে আজ বসে নেশার হাট", "বাতাসে লাশের গন্ধ"। এই কবির স্মরণে বাংলাদেশের বাগেরহাট জেলার মংলার মিঠেখালিতে গড়ে উঠেছে "রুদ্র স্মৃতি সংসদ"।
রুদ্র মুহাম্মদ শহিদুল্লাহর জন্ম তাঁর পিতার কর্মস্থল বরিশাল জেলায়। তাঁর মূল বাড়ি বাগেরহাট জেলার মংলা উপজেলার মিঠেখালি গ্রামে। উচ্চ মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম। ঢাকা ওয়েস্ট এ্যান্ড হাইস্কুল থেকে ১৯৭৪ সালে এস এস সি এবং ঢাকা কলেজ থেকে ১৯৭৬ সালে এইচ এস সি পাস করেন। অতঃপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে ভর্তি হন। ১৯৮০ সালে সম্মানসহ বি এ এবং ১৯৮৩ সালে এম এ ডিগ্রি লাভ।তিনি ছিলেন সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট ও জাতীয় কবিতা পরিষদ গঠনের অন্যতম উদ্যোক্তা। জাতীয় কবিতা পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা যুগ্ম সম্পাদক। ১৯৭৫ সালের পরের সবকটি সরকারবিরোধী ও স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন। প্রতিবাদী কবি হিসেবে খ্যাত। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ, দেশাত্মবোধ, গণআন্দোলন, ধর্মনিরপেক্ষতা, ও অসাম্প্রদায়িকতা তাঁর কবিতায় বলিষ্ঠভাবে উপস্থিত। এছাড়া স্বৈরতন্ত্র ও ধর্মের ধ্বজাধারীদের বিরুদ্ধে তাঁর কণ্ঠ ছিল উচ্চকিত। কবিকন্ঠে কবিতা পাঠে যে কজন কবি কবিতাকে শ্রোতৃপ্রিয় করে তোলেন, তিনি তাঁদের অন্যতম। তারুণ্য ও সংগ্রামের দীপ্ত প্রতীক কবি রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ৩৪ বছরের স্বল্পায়ু জীবনে সাতটি কাব্যগ্রন্থ ছাড়াও গল্প, কাব্যনাট্য এবং ভালো আছি ভালো থেকো সহ অর্ধশতাধিক গান রচনা ও সুরারোপ করেছেন।১৯৮১ সালের ২৯ জানুয়ারি বহুল আলোচিত নারীবাদী লেখিকা তসলিমা নাসরিনকে বিয়ে করেন। ১৯৮৮ সালে তাদের দাম্পত্য জীবনের অবসান ঘটে। ১৯৯১ সালের ২১ জুন রুদ্র ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।

প্রকাশিত গ্রন্থ
কবিতা                                                                                                    
    উপদ্রুত উপকূল (১৯৭৯)                 
    ফিরে পাই স্বর্ণগ্রাম ১৯৮২                                  

    মানুষের মানচিত্র (১৯৮৪)               

    ছোবল (১৯৮৬)                                

    গল্প (১৯৮৭)                        
    দিয়েছিলে সকল আকাশ (১৯৮৮)
    মৌলিক মুখোশ (১৯৯০)
 



ছোটগল্প 
    সোনালি শিশির
নাট্যকাব্য
    বিষ বিরিক্ষের বীজ 
পুরস্কার  
        মুনীর চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কার (১৯৮০)
                                 (উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে সংগ্রহীত) 
 

0 comments:

Post a Comment

কিছু কথা

নতুন লেখক/লেখিকাদের লেখা প্রকাশের একটা মাধ্যম তৈরীর উদ্দেশ্য নিয়ে এই সাইটটির কাজে হাত দেই। অনেক নতুন মুখের সমাবেশে মুখোরিত এই সাইটটি আরও বিস্তিৃতি লাভ করবে, আরও অনেককে লেখা প্রকাশের সুযোগ করে দিতে পারবো এই উদ্দেশ্য নিয়েই কাজ করে চলেছি ।

আন্তর্জালে হাতেগুনা কয়েকটি ওয়েব সাইট এবং কিছু ফেইসবুক পাতা ছাড়া এখনো তেমন কোনো উল্লেখযোগ্য মাধ্যম তৈরী হয়নি লেখা প্রকাশের জন্য।

যদি কেউ তার নিজের লেখা কবিতা, গান প্রকাশে ইচ্ছুক হন তাহলে লিখাগুলো এই ইমেইল এ পাঠিয়ে দিন----- bicoronblogspotcom@gmail.com

আমাদের লক্ষ্য নতুন লেখক/লেখিকাদের লেখা প্রকাশের এই মাধ্যমটিকে আরো শক্তিশালী করে তোলা। আপনাদের সহযোগিতা কাম্য এই প্রয়াসে।

ধন্যবাদান্তে--বিচরণ